Header Ads Widget

Responsive Advertisement

Bluetooth technology - ব্লুটুথ টেকনোলজি

 

bluetooth-image

Bluetooth Technology


বর্তমানে ব্লুটুথ টেকনোলজি জায়গা করে নিয়েছে   স্বল্প দূরত্বের ভেতর ডেটা আদান-প্রদানের জন্য তার বিহীন পার্সোনাল এরিয়া নেটওয়ার্ক  তৈরীর বৈশিষ্ট্যর জন্য । আর ব্লুটুথ প্রযুক্তি মাধ্যমে যে নেটওয়ার্ক (network) তৈরি হয়, সেই নেটওয়ার্ককে পিকোনেট বলে। আর এ নেটওয়ার্ক সাধারনত ১০ মিটার এলাকাজুড়ে বিস্তৃত হয়ে থাকে, এবং এটা বিবর্ধন করে ১০০ মিটার পর্য়ন্ত নেয়ার সুযোগ রয়েছে । 


ব্লুটুথ কিভাবে কাজ করে?

দুইটি ব্লুটুথ ডিভাইস আল্ট্রা-হাই ফ্রিকুয়েন্সি যুক্ত রেডিও ওয়েভের মাধ্যমে একে অপরের সাথে যোগাযোগ করে থাকে। এই ইলেক্ট্রোমেগনেটিক ওয়েভের ফ্রিকুয়েন্সি ২.৪ গিগাহার্টজ। দুইটি ডিভাইসের মধ্যে একটি  সিগ্যানাল ট্রান্সমিট করে এবং ওপর ডিভাইসটি তা রিসিভ করে। আর ডাটা গুলো বাইনারী( ০,১) বিট আকারে ট্রান্সমিট হয়। রিসিভার ডিভাইসে এন্টেনার মাধ্যমে ডাটা  রিসিভ হলে সেগুলো ডিকোড করে কাঙ্খিত  কার্য সম্পাদন  হয়ে থাকে। 


এখন স্বভাবতই, ‍আমাদের মনে প্রশ্ন জাগতে পারে  দুইয়ের অধিক ডিভাইস উপস্থিত থাকলে সেক্ষেত্রে কি ঘটবে?

এই সমস্যা সমাধানের জন্য ব্লুটুথ একটি পদ্ধতি ব্যবহার করে যা কিনা "spread-spectrum frequency hopping" নামে পরিচিত। এই পদ্ধতিতে একই সময়ে একাধিক ডিভাইসগুলো একই কম্পাঙ্ক ব্যবহার করে না।ফলে একে অপরের যোগাযোগ ব্যবস্থাতে বাধার সৃষ্টি করে না।



আরো জানুন:


একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

0 মন্তব্যসমূহ

ইলেক্ট্রিক আয়রনের অভ্যন্তরীন কার্যপ্রণালী ।